যে প্রতিজ্ঞা করলেন আর্জেন্টিনা ফুটবলারদের স্ত্রী ও বান্ধবীরা

সংগৃহীত ছবি

যে প্রতিজ্ঞা করলেন আর্জেন্টিনা ফুটবলারদের স্ত্রী ও বান্ধবীরা

আর্জেন্টিনা ফুটবলারদের স্ত্রী ও বান্ধবীরা প্রতিজ্ঞা করেছেন বিশ্বকাপ জিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হলে তা স্মরণীয় করে রাখবেন। আর সেটা হলো একটা ট্যাটু। কিন্তু সেই ট্যাটু শরীরের কোথায়? এ নিয়েই কথা বলেছেন লিসান্দ্রো মার্টিনেজের বান্ধবী।  

কিছুটা দূরে থাকলেও এক দেশেই থাকছে তাদের স্ত্রী আর বান্ধবীরা।

ছোট্ট সেই  দেশটা কাতার। কয়েক ঘণ্টায় ঘুরে শেষ করা যায়। তাই মানসিক শান্তি নিয়েই একের পর এক ম্যাচ খেলে এগিয়ে চলেছেন আর্জেন্টিনা ফুটবলাররা। কাতার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে থাকছেন মেসি, ডি মারিয়া।
তাদের পরিবার থাকছেন দোহার বিলাসবহুল হোটেলগুলোতে।  

আর একটা ম্যাচ বাকি। সেই ম্যাচ জিততে পারলে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। ৩৬ বছরের অপেক্ষা ফুরোবে। ভাগ্যবানদের তালিকায় উঠবে রোকুজ্জো, সেলেস্তে, বারবারাদেরও নাম।

জিতলে কীভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে ১৮ ডিসেম্বর দিনটা তাও ঠিক করে ফেলেছেন তারা। ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে সেমিফাইনাল ম্যাচের আগে নৈশভোজে যোগ দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার ১৯ ফুটবলারের সুন্দরী স্ত্রী ও বান্ধবীরা। তারই কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তারাই ছবিগুলো দিয়েছেন সেখান থেকে।

যদিও সেই তালিকায় ছিলেন না মেসির স্ত্রী রোকুজ্জো ও রদ্রিগো ডি পলের বান্ধবী তিনি স্তোয়েস্সেল।

সেটাকে ছাপিয়ে দুদিন পর আলোচনায় এসেছে লিসান্দ্রো মার্টিনেজের বান্ধবী মার্ল লোপেজ বেনিতেজের বক্তব্য। আর্জেন্টিনার এক টিভি অনুষ্ঠানে তিনি জানিয়েছেন সবাই মিলে সেদিন দোহার এক রেস্টুরেন্টে স্প্যানিশ খাবার খেতে খেতে কি প্রতিজ্ঞা করেছেন।  আর সেটা হলো, একটা ট্যাটু! বিশ্বকাপ জিতলে উদযাপনের অংশ হিসেবে একই ট্যাটু সবাই করবেন। তবে শরীরের কোথায় বা কি ট্যাটু হবে তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

লিসান্দ্রো মার্টিনেজের বান্ধবী মার্ল লোপেজ বেনিতেজ বলেন, আমরা এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি কি ট্যাটু। এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে। কেউ বলছে বিশ্বকাপ ট্রফির। কেউবা তারিখটা লিখে রাখতে চায়। আবার কেউ কেউ বলছে আরবিতে কিছু। অনেক আইডিয়া সামনে আসছে।

১৮ ডিসেম্বর বিশ্বকাপ জিতলেই কেবল এমন শখ পূরণের সুযোগ মিলবে। তখন কি ওই ডিনারে না থাকা মেসির স্ত্রী রোকুজ্জো তাতে সঙ্গী হবেন?

news24bd.tv/আলী