তিন ক্যাটাগরিতে সরকারি ঋণ চান হল মালিকরা

তিন ক্যাটাগরিতে সরকারি ঋণ চান হল মালিকরা

ফাতেমা কাউসার

সরকারের এক হাজার কোটি টাকার ঋণ তিন ক্যাটাগরিতে চান হল মালিকরা। বন্ধ সিনেমা হল চালু, হল সংস্কার ও নতুন হল তৈরি এই তিন ক্যাটাগরিতেই বরাদ্দের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন তারা।  

এরইমধ্যে রাজধানী, বিভাগ, জেলা ও উপজেলার জন্য সর্বোচ্চ ঋণ কত হতে পারে, তা ঠিক করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এসময় অসাধু ব্যবসায়ীদের রুখতেও ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতারা।

বাংলা সিনেমার বর্তমান অবস্থা কেমন? এ প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত সবারই জানা। ভাল নয়। দেশের সিনেমা হলগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। লোকসান গুণে কয়দিন আগেই বন্ধের খাতায় নাম লিখিয়েছেন সিনেমাপাড়া খ্যাত কাকরাইল এর রাজমণি হল।

দেশের ১৫টি জেলায় নেই একটিও প্রেক্ষাগৃহ। দুই দশক আগে ১৪০০ হল থাকলেও বর্তমানে সচল হলের সংখ্যা মাত্র ৬৮।


আরও পড়ুন: পুরোনো যন্ত্রপাতির জমজমাট কারবার ধোলাইখালে


এমন বাস্তবতায় সরকার স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দিতে ১ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছেন।   যেই খবর, হল মালিকদের দিয়েছে স্বস্তি। সরকারের এই ঋণ তিন ক্যাটাগরিতে চান হল সংশ্লিষ্টরা।

তবে ঋণের বিষয়টি এলেই সেখানে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অসাধু ব্যবসায়ীদের। যদিও প্রদর্শক সমিতির নেতারা বলছেন সমিতির পক্ষ থেকে বিষয়টি নজরদারি করা হবে।

খুব শীঘ্রই প্রজ্ঞাপন জারি করে এই অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে হস্তান্তর করা হবে। সরকারের এই কার্য্ক্রম সিনেমা সংশ্লিষ্টদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে, বড় পর্দার সুদিন ফেরানোর।

news24bd.tv সুরুজ আহমেদ