খুলনায় যে কারণে পিছিয়ে পড়ছে নারী শ্রমিকরা

Other

খুলনায় অঞ্চলে সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের আশি শতাংশই নারী। কিন্তু, কারখানায় মাছ প্রক্রিয়াকরণের ওপর বেতন নির্ধারণ, নিয়োগপত্র ও আইডি কার্ড না থাকাসহ নানা জটিলতায় কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে এসব নারীরা। সামদ্রিক অর্থনীতির সুফলকে কাজে লাগাতে এসব নারী শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও জীবনমাণ উন্নয়নে টেকসই পদক্ষেপ নেয়া তাগিদ বিশ্লেষকরা।

বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এসোসিয়েশনের তথ্য মতে, খুলনা অঞ্চলে চিংড়ি প্রক্রিয়াকরণ কারখানা রয়েছে ৬০টি।

এর মধ্যে বর্তমানে চালু আছে ১৩ টি। কারখানাগুলোতে বছরে প্রায় চার লাখ টন মাছ উৎপাদনের ক্ষমতা থাকলেও রপ্তানি হচ্ছে মাত্র ৩১ হাজার ৮০০ টন। নানা সংকটে চিংড়ি শিল্পে স্থবিরতার পাশাপাশি এখানে কর্মরত নারী শ্রমিকরা বঞ্চিত হচ্ছেন। কারখানায় মাছ প্রক্রিয়াকরণের ওপর বেতন নির্ধারণ, নিয়োগপত্র ও আইডি কার্ড না থাকাসহ এসব শ্রমিকদের রয়েছে দক্ষতার অভাব।
 


 ইমনের নায়িকা হিসেবে এবার থাকছেন তানহা

নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার নির্বাচনের সরঞ্জাম বিতরণ


সম্প্রতি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘কর্মজীবী নারী’ আয়োজিত খুলনায় মালিক-শ্রমিক যৌথ পরামর্শ সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। শ্রম আইন সম্পর্কে সচেতন না হওয়ায় অনেক ক্ষেত্রে চুক্তিভিত্তিক ও স্থায়ী শ্রমিকরা তাদের অধিকার আদায় করতে পারেন না বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। করোনাকালে এ ক্ষেত্রে সংকট তৈরি হলে তা’ সমাধানের আশ্বাস দেন কারখানা মালিকরা।  

শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে আনতে ট্রেড ইউনিয়নের বিকল্প নেই বলে মনে করেন শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান। সামুদ্রিক অর্থনীতির সুফলকে কাজে লাগাতে নারী শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও জীবনমাণ উন্নয়নে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

news24bd.tv / কামরুল