এই লকডাউনে যাদের খাবার কিনে খাওয়ার সামর্থ্য থাকবে না তাদের পাশে থাকতে চাই। কারণ, একেকটা লকডাউন মানেই শ্রমজীবী মানুষের ভয়াবহ কষ্ট! সোমবার থেকে আরেকটা লকডাউন আসতেছে। কথাটা শুনে প্রথমে আমার মাথায় আসছে শ্রমজীবী মানুষের কি হবে?এই লকডাউনও নিশ্চয়ই ভয়াবহ দুর্ভোগ নিয়ে আসবে তাদের।
লকডাউন চলাকালে আপনার আশেপাশে ছাত্র থেকে শুরু করে রিকশাওয়ালা বা যে কোন শ্রমজীবী মানুষ যদি দেখেন দয়া করে তাকে যদি কোন হোটেলে নিয়ে ডাল ভাত খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেন আমি সেই টাকাটা দিয়ে দেব।
একজন মানুষকে ৫০-১০০ টাকাতে পেটভরে ভাত খাওয়ানো যায়।রিজিকের মালিক ওপরওয়ালা! আমি-আপনি কেউ নই। কিন্তু মানুষজন খাবার কষ্টে আছে দেখলে আমার ভীষণ যন্ত্রণা লাগে। শুধু এই লকডাউন নয় যে কোন সময় যদি বাংলাদেশের কোন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন শিক্ষার্থীর খাবার কষ্ট থাকে আমাকে জানাবেন।
আরও পড়ুনঃ
এখন পর্যন্ত করোনা সংক্রমণ রোধে সারা দেশের যেখানে যা বন্ধ
দেশে প্রবেশ বন্ধ ইউরোপ ও ১২ দেশের নাগরিকের
পরিবারের করোনা উপসর্গে নিজেকে অসহায় মনে হচ্ছে : ওমর সানী
তাইওয়ানে টানেলে ট্রেন দুর্ঘটনা, নিহত ৫০
আমার সামর্থ্য থাকলে আমি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অনেকগুলো হোটেল বা স্থান বানাতাম যেখানে যে কেউ বিনে পয়সায় এসে খেয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি আমাদের যার যেটুকু আছে সেটুকু নিয়ে যদি আমরা পরষ্পরের পাশে দাঁড়াই তাহলে সংকটটা মোকাবেলা করা যাবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে ভালো রাখুন।
news24bd.tv / নকিব