লাল সবুজের পতাকার মাঝেই বিশ্ব খুঁজে পায় বাংলাদেশের ক্রিকেটকে। শুধু এই এক ক্রিকেটই বাংলাদেশেকে নিয়ে গেছে বিশ্বের ক্রিকেট প্রেমিদের দোরগোড়ায়।
এই সাফল্য যেমন এক কথায় দিতে হয় ক্রিকেটারদের, ঠিক তেমনি সাকিব,তামিম, মুশফিকদের গল্পের গাঁথুনিতে শক্ত ভিত দেশীয় কোচদের। নিজেদের অভিজ্ঞতার ঝুলিকে অনুশীলন মাঠে উজার করে দিয়ে গড়েন ব্যাটে বলে ফিল্ডিংয়ে যোগ্যতাসম্পন্ন ক্রিকেটারদের।
এ অভিযোগ অনেক আগে থেকেই। মূল্যায়ন নেই দেশীয় কোচদের। বিভিন্ন টুর্নামেন্টে বিদেশি কোচদের পারিশ্রমিক যেখানে থাকে আকাশ ছোঁয়া দেশীয় কোচদের সেখানে বলতে গেলে শিশির ভেজা ঘাসে বিন্দু কণা।
এবারের বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি টূর্ণামেন্টে নেই কোন ভিনদেশী।
আর সহকারী কোচদের অবস্থাটা আরো শোচনীয়। তাই কোচ সালাউদ্দিনের মুখেই ঝড়ে পড়লো অবমূল্যায়নের আক্ষেপ।
চুরি করতে দেখে ফেলায় বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা
চাঁদপুর থেকে ঢাকায় নিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ
ক্রিকেটার গড়ে তোলার এই কারখানায় খুব বেশি প্রয়োজন যোগ্যতা সম্পন্ন কারিগর। সেই তাদের মূল্যায়নটাই যদি থাকে উপেক্ষিত তবে আড়ালেই থেকে যাবে নতুন সাকিব, তামিমদের গড়ার কারিগরদের স্বপ্ন।
দেশের ক্রিকেট যেভাবে সামনে এগোচ্ছে তাতে পথ আরো পাড়ি দিতে হবে অনেক দূর। সেই পথের পথ প্রদর্শকদের স্বপ্নটাকেও যে বাচিয়ে রাখার দায়িত্বটা দেশের ক্রিকেট হর্তাকর্তাদেরই কাঁধে।
news24bd.tv নাজিম