কাঁঠালের জন্য বেশ নামডাক আছে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার। উঁচু ভূমি ও আবহাওয়ার জন্য কাঁঠাল বেশ ভালো ফলে সেখানে। তবে গেলো বছরের মতো এবারও পরিস্থিতি অনুকূলে নয়। করোনার কারনে কিছুটা শিথিল লকডাউনের কারনে ফলের দাম পাচ্ছেন না বাগানিরা।
কৃষি কর্মকর্তারা অবশ্য বলছেন, আমের মতো কাঁঠালও রপ্তানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এই বাগানের ব্যপ্তি বেশি নয়। বাণিজ্যিক চাষ না হওয়ায় এখানে কাঁঠাল গাছের সংখ্যাও হাতে গোনা। তবে এসব গাছে ফলের সংখ্যা দেখলে সহজেই বোঝা যায় শ্রীপুর অঞ্চলে অন্য এলাকার তুলনায় বেশি কাঁঠাল ধরে।
বছর কয়েক আগেও আকার ভেদে শ্রীপুরের এই ফল অর্ধশতাধিক টাকায় পাইকারি বিক্রি হয়েছে। এখন অবস্থা ভিন্ন। গেলো বছর সাধারণ ছুটিতে প্রায় সবকিছু বন্ধের সময়ে কাঁঠালের পাইকারি দাম উঠে ৫ থেকে ২০ টাকা। এবার কিছুটা বাড়লেও তা আশা পূরণ করতে পারছে না বাগানিদের।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, কাঁঠাল বাজারজাত করায় বিভিন্ন উপায়ে সহযোগিতা করছে কৃষি বিভাগ। এছাড়া ইউরোপসহ অন্যান্য দেশেও রপ্তানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এ বছর গাজীপুরে ৯ হাজার ৩৮০ হেক্টর জমিতে কাঁঠালের বাগান করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন।
news24bd.tv / কামরুল