বার্সেলোনায় বাংলাদেশি কমিউনিটিকে বিভিন্নভাবে আইনী সহায়তা করার জন্যে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নেতৃবৃন্দের হাতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিসের পক্ষ থেকে ও স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সহযোগিতায় সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
আজ (২ ডিসেম্বর) সকাল এগারোটায় শহরের ডিস্ট্রিক সিউদাদ ভেইয়ার কমিসেরিয়া (থানা) মোসোস ডে এসকোয়াড্রা অফিসের কনফারেন্স রুমে বার্সেলোনার বাংলাদেশের কনস্যুলেটর সিনিয়র রামন পেদ্রোর সাথে বাংলাদেশী প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলাম আমি মিরন নাজমুল ও স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বন্ধু ও সাংবাদিক সহকর্মী জনাব আফাজ জনি। এ সময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থানার আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রধান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের প্রধান, কমিউনিটির সাথে সম্পর্ক ইউনিটের উপপ্রধান।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সম্মলিত কনফারেন্স রুমে এ সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত কনস্যুলেটর ও স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের প্রতিনিধিরা মতবিনিময় করেন।
পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ডিস্ট্রিক সিউদাদ ভেইয়ার কমিসেরিয়া (থানা) মোসোস ডে এসকোয়াড্রার প্রধান তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, বার্সেলোনা তথা কাতালোনিয়ার শহরবাসী হিসেবে বাংলাদেশীদের তাঁরা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করেন।
আরও পড়ুন:
অমিতাভ-শাহরুখ-ক্যাটরিনাদের সঙ্গে সেরাদের তালিকায় পরীমনি
ভাস্কর্য ইস্যুতে কেন কথা বলতে চান না, জানালেন ফখরুল
বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড জয় পেল বরিশাল
ফুলবাড়িয়ায় উচ্ছেদ ঠেকাতে রাস্তায় দোকানিরা
সরকার মৌলবাদকে উস্কে দিচ্ছে: মির্জা ফখরুলের
এত শখ তো রোহিঙ্গাদের নিয়ে যান: জাতিসংঘকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশীদের সামাজিক আচরণ ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বিষয়টি তাদের নথিভুক্ত হিসেব অনুযায়ী অনেক বেশি সন্তোষজনক। তিনি বলেন, বার্সেলোনার আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য এটা অনেক সুন্দর সময় বাংলাদেশীদের সাথে আরো সুন্দরভাবে পরিচিত হওয়া। তিনি বাংলাদেশী কমিউনিটিকে যে কোন ধরণের আইনি সহায়তার জন্যে তার প্রশাসন আরো বেশি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হবে বলেও আশ্বাস প্রদান করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার নকশা ও রঙের নেপথ্যকারণসহ বাংলাদেশের ভাষা ও স্বাধীনতা অর্জনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস নিয়ে আলোচনা হয়। উক্ত আলোচনায় অতিথিবৃন্দ বাংলাদেশের এই সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে যে কেন জাতির জন্যে অনেক বড় গৌরবের বিষয় বলে মন্তব্য করেন।
news24bd.tv নাজিম