মক্তিযুদ্ধে শাহজাহান সিরাজের অবদান অনস্বীকার্য

মক্তিযুদ্ধে শাহজাহান সিরাজের অবদান অনস্বীকার্য

Other

স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেছিলেন শাহজাহান সিরাজ। বাংলাদেশের পতাকায় লাল রঙের ভাবনাটাও ছিল তারই। মুক্তিযুদ্ধের সময় চার খলিফার একজন বলে খ্যাত এই বীর যোদ্ধা আর নেই। তবে রয়ে গেছে তার স্মৃতি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় তার অবদান অনস্বীকার্য। জীবত অবস্থায় নিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেছিলেন দেশকে নিয়ে তার ভাবনা আর স্মৃতির কথা।  

মুক্তিযুদ্ধের সময় দেরাদুনে প্রশিক্ষণ নেন শাহজাহান সিরাজ। এরপর যুদ্ধ শুরু করেন দেশের মাটিতে।

বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স বা মুজিব বাহিনীর কমান্ডার হিসেবে। তবে তার যুদ্ধ শুরু হয় এই যুদ্ধের অনেক আগে। আন্দোলন আর প্রতিবাদের মাঠে।


কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানকে সমর্থন তুরস্কের, ভারতের ক্ষোভ

আবারও ইকো ট্রেন চলবে ইরান-তুরস্ক-পাকিস্তানে

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে বিজিবির অভিযান, বিপুল গোলাবারুদ উদ্ধার

দেনমোহর পরিশোধ না করে স্ত্রীকে স্পর্শ করা যাবে কি না?


মুক্তিযুদ্ধের সময় যাদের চার খলিফা বলা হত, শাহজাহান সিরাজ ছিলেন তাদেরই একজন। তিনি ছিলেন তৎকালীন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক। একাত্তরের তেসরা মার্চ পল্টন ময়দানে বঙ্গবন্ধুর সামনে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন তিনি।

শাহজাহান সিরাজ বলেন, স্বাধীন বাংলার লাল সবুজ পতাকার বৃত্তের টুকটুকে লাল রঙের ভাবনাটা ছিল তার। আবার পতাকার সবুজ রংটা পাকিস্তানের পতাকার রঙের সঙ্গে মিলে যাচ্ছিল বলে ছিল তার ভীষণ আপত্তি। পরে সবুজের পরিবর্তে পতাকায় আনা হয় গাঢ় সবুজ রং।

২০২০ সালে না ফেরার দেশে চলে গিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের এই সংগঠক। কিন্তু বাংলাদেশের জন্ম-ইতিহাসে রেখে গিয়েছেন স্বর্ণময় পদচারণা। যা তাকে মৃত্যুর পরও অমর করে রেখেছে। যে দেশের জন্য তিনি যুদ্ধ করেছিলেন সেই স্বপ্নের বাংলাদেশ পাননি বলে মনে করতেন এই মুক্তিযোদ্ধা। তবে তার বিশ্বাস ছিল তরুণ প্রজন্ম ঠিকই দেশের হাল ধরবে।
news24bd.tv আয়শা