শরতের শুভ্রতায় কাঁশফুল পরশ একেঁছে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে

ফাতেমা জান্নাত মুমু, চট্টগ্রাম

যান্ত্রিক জীবনের আড়ালে একটু প্রশান্তি ছোঁয়া কার না ভাল লাগে। ইটপাথের সঙ্গে যাদের বেড়ে উঠা তারাও চায় প্রকৃতির সান্নিধ্য। তাই একটু সুযোগ পেলেই মানুষ ছুটে যায় পাহাড় কিংবা সমুদ্রে। কিন্তু সে প্রকৃতি যদি থাকে ইটপাথরের নগরীতে!

শরতের শুভ্রতায় কাঁশফুল পরশ একেঁছে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে।

কাশফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে প্রকৃতি প্রেমিরা ভিড় করছেন নগরীর কাঁশবনে।


আরও পড়ুন: নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন: রিমান্ড শেষে আদালতে দেলোয়ার


বাংলার প্রকৃতি অনন্য, উদ্ভাসিত হয় আপন রূপ লাবণ্যে। অন্য ঋতুর চেয়ে শরতের আছে আলাদা বৈশিষ্ট্য। আকাশে শুভ্র মেঘের ভেলা, আর দিগন্ত জোড়া প্রান্তরে কাঁশফুলের খেলা।

মনোরম এ দৃশ্যে কেউ যেন শান্তির পরশ একেঁছে। তাই যান্ত্রিক জীবনেও প্রশান্তির মায়াবী আবেশ খুঁজতে মানুষ আসছে বন্দর নগরির অন্যন্যা এলাকার এ কাঁশবনে।

আকাশে গোধূলির রঙ ছড়ালে কাঁশফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে প্রকৃতি প্রেমিরা ভিড় করেন কাঁশবনে। শরতের মৃদু হাওয়ায় মোহনীয় রূপে দুলে ওঠা শুভ্র কাঁশফুল আর নীলাকাশে সাদা মেঘ ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে অভিভূত হয়ে পড়েন শরৎ প্রেমিরা। শুধু শরতের কাঁশবন নয় মানুষ সচেতন হলে প্রকৃতির এমন রূপ বৈচিত্র আজীবন ধরে রাখা সম্ভব অভিমত পরিবেশবিদদের।

news24bd.tv নাজিম